সন্মানিত সুধী, السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ আমার পেজে আপনাকে/আপনাদের স্বাগত জানাই । সেই সাথে আপনার/আপনাদের প্রতি রইলো এক রাশ প্রীতি শুভেচ্ছা । আপনাদের অকৃত্তিম ভালোবাসা ও দোয়ায় এ কথা বলার প্রয়াস পাই যে, আমাদের দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই শোচনীয়। এ দেশের প্রচুর সংখ্যক লোক দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে। অনেকে পাচ্ছেনা তিন বেলা দুমুঠো ভাত। রাতদিন অবস্থান করছে ফুটপাথ কিংবা রেলষ্টেশনে। তারা জীবন যাপন করছে মানবেতরভাবে। তাদেরকে এসব অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে তেমন কেউ এগিয়ে আসছে না। কারণ, আমরা সবাই নিজের চিন্তায় মশগুল; অন্যের দিকে খেয়াল করার কোন চিন্তা আমাদের নেই। অথচ, আল্লাহ রাব্বুল আ'লামীন প্রদত্ত একমাত্র জীবনব্যবস্থা ইসলাম দারিদ্রতা বিমোচন করার জন্য যাকাতের বিধান প্রণয়ন করেছে। যদি কোন সমাজে যাকাত সুষ্ঠুভাবে বন্টিত হত তাহলে, সে সমাজে অবশিষ্ট্য থাকত না দারিদ্রতা নামক কোন সামাজিক ব্যাধি। দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জরিত হত না কোন পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্র। এমনকি সুষ্ঠুভাবে যাকাত আদায় করলে আমাদেরকে বিদেশ থেকে দারিদ্রতা বিমোচনের জন্য কোন ঋণও নেয়া লাগত না। রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদেরকে যে সমস্ত দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন তন্মধ্যে যাকাত আদায় করে তা গরীবদের মাঝে সুষ্ঠুবন্টন করা একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। আল্লাহ তায়ালা বলেন: الَّذِينَ إِنْ مَكَّنَّاهُمْ فِي الْأَرْضِ أَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ وَأَمَرُوا بِالْمَعْرُوفِ وَنَهَوْا عَنِ الْمُنْكَرِ وَلِلَّهِ عَاقِبَةُ الْأُمُورِ (41) অর্থাৎ, যাদেরকে আমি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দান করি তারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে, যাকাত আদায় করবে, সৎকাজের আদেশ দেবে এবং অসৎকাজে বাধা দেবে। আর সমস্ত বিষয়ের পরিণাম আল্লাহ তায়ালার হাতে। (সূরা হাজ্জ: ৪১) এ আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে শিক্ষা দিচ্ছেন যে, রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব সমুহের মধ্যে অন্যতম একটি দায়িত্ব হচ্ছে যাকাত আদায় করে তা গরীবদের মাঝে বন্টন করা। আর এর মাধ্যমেই সমাজ থেকে দারিদ্রতা বিমোচন করা সম্ভব হবে ইনশাল্লাহ।

......... بِسْــــــــــــــــــمِ اﷲِالرَّحْمَنِ اارَّحِيم .........

সন্মানিত সুধী,  السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ وَرَحْمَةُ اللهِ وَبَرَكَاتُهُ

আমার পেজে আপনাকে/আপনাদের স্বাগত জানাই । সেই সাথে আপনার/আপনাদের প্রতি রইলো এক রাশ প্রীতি শুভেচ্ছা । আপনাদের অকৃত্তিম ভালোবাসা ও দোয়ায় এ কথা বলার প্রয়াস পাই যে, আমাদের দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা খুবই শোচনীয়। এ দেশের প্রচুর সংখ্যক লোক দারিদ্রসীমার নিচে বসবাস করছে। অনেকে পাচ্ছেনা তিন বেলা দুমুঠো ভাত। রাতদিন অবস্থান করছে ফুটপাথ কিংবা রেলষ্টেশনে। তারা জীবন যাপন করছে মানবেতরভাবে। তাদেরকে এসব অবস্থা থেকে উদ্ধার করতে তেমন কেউ এগিয়ে আসছে না। কারণ, আমরা সবাই নিজের চিন্তায় মশগুল; অন্যের দিকে খেয়াল করার কোন চিন্তা আমাদের নেই।

অথচ, আল্লাহ রাব্বুল আ'লামীন প্রদত্ত একমাত্র জীবনব্যবস্থা ইসলাম দারিদ্রতা বিমোচন করার জন্য যাকাতের বিধান প্রণয়ন করেছে। যদি কোন সমাজে যাকাত সুষ্ঠুভাবে বন্টিত হত তাহলে, সে সমাজে অবশিষ্ট্য থাকত না দারিদ্রতা নামক কোন সামাজিক ব্যাধি। দারিদ্রতার কষাঘাতে জর্জরিত হত না কোন পরিবার, সমাজ কিংবা রাষ্ট্র। এমনকি সুষ্ঠুভাবে যাকাত আদায় করলে আমাদেরকে বিদেশ থেকে দারিদ্রতা বিমোচনের জন্য কোন ঋণও নেয়া লাগত না।

রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদেরকে যে সমস্ত দায়িত্ব আল্লাহ তায়ালা দিয়েছেন তন্মধ্যে যাকাত আদায় করে তা গরীবদের মাঝে সুষ্ঠুবন্টন করা একটা অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব।
আল্লাহ তায়ালা বলেন:
الَّذِينَ إِنْ مَكَّنَّاهُمْ فِي الْأَرْضِ أَقَامُوا الصَّلَاةَ وَآتَوُا الزَّكَاةَ وَأَمَرُوا بِالْمَعْرُوفِ وَنَهَوْا عَنِ الْمُنْكَرِ وَلِلَّهِ عَاقِبَةُ الْأُمُورِ (41)

অর্থাৎ, যাদেরকে আমি রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা দান করি তারা নামাজ প্রতিষ্ঠা করবে, যাকাত আদায় করবে, সৎকাজের আদেশ দেবে এবং অসৎকাজে বাধা দেবে। আর সমস্ত বিষয়ের পরিণাম আল্লাহ তায়ালার হাতে। (সূরা হাজ্জ: ৪১)

এ আয়াতে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদেরকে শিক্ষা দিচ্ছেন যে, রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব সমুহের মধ্যে অন্যতম একটি দায়িত্ব হচ্ছে যাকাত আদায় করে তা গরীবদের মাঝে বন্টন করা। আর এর মাধ্যমেই সমাজ থেকে দারিদ্রতা বিমোচন করা সম্ভব হবে ইনশাল্লাহ।




At My Home

At My Home